খোশখবর ডেস্কঃ যতই ইন্টারনেটের জাল আমাদের ঘিরে ফেলুক না কেন সকালে উঠে খবরের কাগজে চোখ না বোলালে দিনটাই খাপছাড়া হয়ে যায় অনেকের কাছে।সাতসকালে জানলার ফাঁক গলে,দরজার হাতলে বা বারান্দায় উড়ে আসা ভাঁজ করা খবরের কাগজ দেখে তাই আনন্দের শেষ থাকে না।
আরও পড়ুন
অথচ শীত,গ্রীষ্ম,বর্ষায় সাতসকালে আমাদের ঘরে খবরের কাগজ পৌঁছে দেন একদল কাকভোরে ওঠা মানুষ।আমাদের ঘরের দোরগোড়ায় সর্বশেষ খবর নিয়ে আসার জন্য তাদের ধন্যবাদ জানানোর প্রয়োজনটাই আমরা অনুভব করি না অনেকে।তাদের কথা মনে রেখেই ৮ অক্টোবর পালিত হয় ‘ইন্টারন্যাশনাল নিউজপেপার ক্যরিয়ার ডে’। মার্কিন দেশে এই দিবস পালনের শুরু হয় ১৯ শতকের মাঝামাঝি থেকে।
আরও পড়ুনঃ
তথ্য বলছে প্রথম আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃত সংবাদপত্রের বাহক ছিলেন বার্নি ফ্ল্যাহার্টি, যিনি ১৮৩৩ সালে ‘দ্য নিউ ইয়র্ক সান’ এর প্রকাশক বেঞ্জামিন ডে কাছ থেকে কাজের সুযোগ পেয়ে মাত্র দশ বছর বয়সে তার পথ শুরু করেছিলেন। এটিই ছিল সংবাদপত্রের বাহক পেশার সূচনা যা দ্রুত বেকার তরুণদের জন্য ভোরবেলায় রোজগারের সুযোগ হয়ে ওঠে।
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ। তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]
0 মন্তব্যসমূহ