এরপরই দেশের সর্বোচ্চ বেতন (বার্ষিক) পান লার্সেন এন্ড টুবরোর গ্রুপ চেয়ারম্যান এ এম নায়েক। তার বেতনের পরিমাণ ৭৮.৯ কোটি টাকা।
সান টিভি নেটওয়ার্কের এক্সিকিউটিভ চেয়ারম্যান কালনিথি মারান পান বছরে ৭৭.৯ কোটি টাকা।
এইচ ডি এফ সি ব্যাঙ্কের এমডি ও সিইও আদিত্য পুরী বছরে বেতন হিসেবে ঘরে তোলেন ৬৭.৫ কোটি টাকা।
আর হিরো মোটোরকর্পের চেয়ারম্যান পবন মুজল পান ৫৯.৭ কোটি টাকা। মনে রাখতে হবে এই বেতনের মধ্যে মাইনে, কমিশন, কোম্পানি শেয়ার, বোনাস ইত্যাদির বার্ষিক হিসেব ধরা রয়েছে।
ভারতের মতো উন্নয়নশীল অর্থনীতির দেশে বছরে কোটি টাকায় মাইনে পাওয়া কর্মকর্তার সংখ্যা অনেক।স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন ওঠে ভারতের বৃহত্তম সংস্থার মালিক মুকেশ আম্বানীর বার্ষিক বেতনের পরিমাণ কত?
তুলনায় ভারতের সবচেয়ে বিত্তশালী মুকেশ আম্বানীর বার্ষিক বেতনের পরিমাণ মাত্র ১৫ কোটি টাকা।অর্থাৎ হিসেব মত তার প্রতিমাসের রোজগার ১ কোটি ২৫ লক্ষ টাকা মাত্র। ২০০৯ সাল থেকে নিজেই নিজের এই বেতন নেওয়ার সীমা বেঁধে দিয়েছেন।
সংগ্রহসুত্র – বিজনেস টুডে, ১৫জুলাই,২০১৮
0 মন্তব্যসমূহ