খোশখবর ডেস্কঃ অনেকেই বলছেন নতুন প্রাণ পেল মুম্বই।প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেছেন নবি মুম্বই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের প্রথম পর্যায়।বলা হচ্ছে এই বিশাল গ্রিনফিল্ড প্রকল্পটি মুম্বইয়ের ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ওপর অতিরিক্ত যাত্রীচাপ অনেকটাই কমিয়ে দেবে।
এই বিমানবন্দরের অত্যাধুনিক স্থাপত্য চমকে দেবে আপনাকে।ভারতের জাতীয় ফুল পদ্মর নকশায় তৈরি করা হয়েছে এর টার্মিনাল ভবন।এর পেটের ভেতরে থাকবে মহারাষ্ট্রের সমৃদ্ধ ইতিহাস ও সংস্কৃতির নানান শিল্পকর্মের প্রদর্শনী।প্রায় ১৯,৬৫০ কোটি টাকার আদানি এয়ারপোর্টস হোল্ডিংস-এর এই বিশাল প্রকল্পটি ভারতের অন্যতম বিশাল পরিকাঠামোর সাফল্যের প্রতীক হয়ে উঠেছে।
কিন্তু অসাধারণ স্থাপত্যের এই বিশাল এয়ারপোর্ট বানালো কে? এনডিটিভির রিপোর্ট অনুযায়ী এই এয়ারপোর্ট বানিয়েছে বিশ্ববিখ্যাত স্থপতি জাহা হাদিদের প্রতিষ্ঠান জাহা হাদিদ আর্কিটেক্ট (Zaha Hadid Architect)। পদ্মর পাপড়ির মতো দেখতে ইস্পাত আর কাঁচের তৈরি ছাদটির গঠনশৈলী এমন তা যেন হাওয়ায় ভেসে আছে বলে মনে হবে।বিখ্যাত আর্কিটেক্টের তৈরি এই কাঠামো কেবল সুদৃশ্য স্থাপত্য নয় একে ভূমিকম্প ও প্রবল ঝড় বাতাসের চাপ সহ্য করার উপযোগী করেই তৈরি করা হয়েছে।এই আধুনিক টার্মিনাসে ১২টি পদ্ম-পাপড়ির মতো স্তম্ভ থাকছে।১৭টি বিশাল মেগা-কলাম পুরো কাঠামোকে ধারণ করে প্রকৃতির আলোকে ভেতরে ঢোকার সুযোগ করে দিচ্ছে।
এই বিমানবন্দরের অত্যাধুনিক স্থাপত্য চমকে দেবে আপনাকে।ভারতের জাতীয় ফুল পদ্মর নকশায় তৈরি করা হয়েছে এর টার্মিনাল ভবন।এর পেটের ভেতরে থাকবে মহারাষ্ট্রের সমৃদ্ধ ইতিহাস ও সংস্কৃতির নানান শিল্পকর্মের প্রদর্শনী।প্রায় ১৯,৬৫০ কোটি টাকার আদানি এয়ারপোর্টস হোল্ডিংস-এর এই বিশাল প্রকল্পটি ভারতের অন্যতম বিশাল পরিকাঠামোর সাফল্যের প্রতীক হয়ে উঠেছে।
কিন্তু অসাধারণ স্থাপত্যের এই বিশাল এয়ারপোর্ট বানালো কে? এনডিটিভির রিপোর্ট অনুযায়ী এই এয়ারপোর্ট বানিয়েছে বিশ্ববিখ্যাত স্থপতি জাহা হাদিদের প্রতিষ্ঠান জাহা হাদিদ আর্কিটেক্ট (Zaha Hadid Architect)। পদ্মর পাপড়ির মতো দেখতে ইস্পাত আর কাঁচের তৈরি ছাদটির গঠনশৈলী এমন তা যেন হাওয়ায় ভেসে আছে বলে মনে হবে।বিখ্যাত আর্কিটেক্টের তৈরি এই কাঠামো কেবল সুদৃশ্য স্থাপত্য নয় একে ভূমিকম্প ও প্রবল ঝড় বাতাসের চাপ সহ্য করার উপযোগী করেই তৈরি করা হয়েছে।এই আধুনিক টার্মিনাসে ১২টি পদ্ম-পাপড়ির মতো স্তম্ভ থাকছে।১৭টি বিশাল মেগা-কলাম পুরো কাঠামোকে ধারণ করে প্রকৃতির আলোকে ভেতরে ঢোকার সুযোগ করে দিচ্ছে।
এই নবি মুম্বই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের অন্যতম আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য হিসেবে থাকছে একটি অটোমেটেড পিপল মুভার (APM) — যা চারটি টার্মিনালকে দ্রুতগতির পরিবহন ব্যবস্থার মাধ্যমে সংযুক্ত করবে। এখানে সাসটেনেবেল এভিয়েশন ফুয়েল (SAF) সংরক্ষণেরও পরিকাঠামো গড়ে তোলা হয়েছে।এই বিমানবন্দর নিজেই প্রায় ৪৭ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন করবে।এছাড়াও এটি হবে ভারতের প্রথম বিমানবন্দর যেখানে ওয়াটার ট্যাক্সি পরিষেবা চালু থাকবে।সম্পূর্ণ চালু হয়ে গেলে এই বিমানবন্দরের চার টার্মিনাল ও দুটি রানওয়ে একসঙ্গে বছরে প্রায় ৯ কোটি যাত্রী সামলাতে সক্ষম হবে।
পিন্টারেস্টে ‘খোশখবরের’ আশ্চর্য দুনিয়া।ক্লিক করুন এই লিঙ্কে
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ। তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]
0 মন্তব্যসমূহ