১৯৮৪ ও ১৯৮৫ সালে জন ক্লার্ক, মিশেল এইচ. দ্যভোরে এবং জন এম. মার্টিনিস সুপারকন্ডাক্টর উপাদানে তৈরি একটি ইলেকট্রনিক সার্কিটে একাধিক পরীক্ষা চালান। আসলে ডিজিটাল প্রযুক্তির ভিত্তিই হল কোয়ান্টাম মেকানিক্স। কম্পিউটার মাইক্রোচিপের ট্রানজিস্টর কোয়ান্টাম প্রযুক্তিরই এক বড় উদাহরণ। বলা হচ্ছে কোয়ান্টাম কম্পিউটিংয়ে নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছে এই তিন নোবেল জয়ীর গবেষণা। আর সেই কারণেই তাঁদের সম্মান জানিয়েছে নোবেল কমিটি।
এই তিন বিজ্ঞানীই এইমুহূর্তে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কর্মরত। রয়্যাল সুইডিশ অ্যাকাডেমির দেওয়া এই পুরস্কারের অর্থমূল্য ১১ মিলিয়ন সুইডিশ ক্রোনা (প্রায় ১.২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) যা তিন বিজয়ীর মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হবে।
BREAKING NEWS
— The Nobel Prize (@NobelPrize) October 7, 2025
The Royal Swedish Academy of Sciences has decided to award the 2025 #NobelPrize in Physics to John Clarke, Michel H. Devoret and John M. Martinis “for the discovery of macroscopic quantum mechanical tunnelling and energy quantisation in an electric circuit.” pic.twitter.com/XkDUKWbHpz
নোবেল পুরস্কার প্রবর্তন করেন ডিনামাইটের উদ্ভাবক আলফ্রেড নোবেল।মাঝে মাঝে সামান্য বিরতি ঘটলেও ১৯০১ সাল থেকে প্রতি বছর বিজ্ঞান, সাহিত্য ও শান্তিতে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এই পুরস্কার প্রদান করা হয়।অর্থনীতিতে পুরস্কারটি পরে যুক্ত হয়।
ফি বছর ১০ ডিসেম্বর আলফ্রেড নোবেলের মৃত্যুবার্ষিকীতে স্টকহোমে এক জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানে বিজ্ঞান, সাহিত্য ও অর্থনীতিতে নোবেল বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন সুইডেনের রাজা।তবে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার, যা ওসলোতে আলাদা অনুষ্ঠানে প্রদান করা হয়।
তথ্যঃ nobelprize.org ও ndtv.com
ছবিঃ এক্স
পিন্টারেস্টে ‘খোশখবরের’ আশ্চর্য দুনিয়া।ক্লিক করুন এই লিঙ্কে
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ। তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]
0 মন্তব্যসমূহ