খোশখবর ডেস্কঃ ভারত ২০২৭ সালের মধ্যে পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে বলে মনে করেন আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রথম ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর ডক্টর গীতা গোপীনাথ।ইন্ডিয়া টুডের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানান যে যে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধি প্রত্যাশার চেয়ে ভাল হয়েছে।
2nd largest mobile manufacturer India আত্মনির্ভর ভারত, হ্যান্ডসেট উৎপাদনে রেকর্ড, জেনে নিন কীভাবে?
সাক্ষাৎকারে গীতা গোপীনাথ সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন যে ভারতের বৃদ্ধি গত অর্থবর্ষে প্রত্যাশাকে ছাপিয়ে গেছে এবং আর তার সুফল এখনও পাওয়া যাচ্ছে। যে কারণে আমজনতার ক্রয়ক্ষমতা বাড়ছে। তিনি আরও জানান যে দুচাকার গাড়ি বিক্রির বৃদ্ধি এবং এফএমসিজির বিক্রির বৃদ্ধিতেই বোঝা গিয়েছে যে আমজনতার ক্রয়ক্ষমতা বাড়ছে।পাশাপাশি এ বছর ভালো বর্ষণের ফলে চাষবাস ভালো হওয়ার সুফল পাবে ভারত। এমন পরিস্থিতিতেই গীতা গোপীনাথের ভবিষ্যদ্বাণী, ২০২৭ সালের মধ্যেই তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হবে ভারত।
আইএমএফ ২০২৪-২৫ আর্থিক বছরের জন্য ভারতের বৃদ্ধির সম্ভাবনা বাড়িয়ে ৭% করেছে।এটি অর্থনৈতিক সমীক্ষায় কেন্দ্রীয় সরকারের দেওয়া ৬.৫% অনুমানের চেয়েও বেশি।
সাক্ষাৎকারে গীতা গোপীনাথ সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন যে ভারতের বৃদ্ধি গত অর্থবর্ষে প্রত্যাশাকে ছাপিয়ে গেছে এবং আর তার সুফল এখনও পাওয়া যাচ্ছে। যে কারণে আমজনতার ক্রয়ক্ষমতা বাড়ছে। তিনি আরও জানান যে দুচাকার গাড়ি বিক্রির বৃদ্ধি এবং এফএমসিজির বিক্রির বৃদ্ধিতেই বোঝা গিয়েছে যে আমজনতার ক্রয়ক্ষমতা বাড়ছে।পাশাপাশি এ বছর ভালো বর্ষণের ফলে চাষবাস ভালো হওয়ার সুফল পাবে ভারত। এমন পরিস্থিতিতেই গীতা গোপীনাথের ভবিষ্যদ্বাণী, ২০২৭ সালের মধ্যেই তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হবে ভারত।
আইএমএফ ২০২৪-২৫ আর্থিক বছরের জন্য ভারতের বৃদ্ধির সম্ভাবনা বাড়িয়ে ৭% করেছে।এটি অর্থনৈতিক সমীক্ষায় কেন্দ্রীয় সরকারের দেওয়া ৬.৫% অনুমানের চেয়েও বেশি।
এই মুহূর্তে অর্থনীতির আকারের নিরিখে ভারতের উপরে রয়েছে শুধু আমেরিকা, জার্মানি, চিন এবং জাপান।আইএমএফ-এর গীতা গোপীনাথের সম্ভাবনা সত্যি হলে জাপান এবং জার্মানিকে টপকে তিন বছরের মধ্যেই আমেরিকা এবং চিনের পরে স্থান পাবে ইন্ডিয়া।
তথ্যঃ ইন্ডিয়া টুডে
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ। তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]
0 মন্তব্যসমূহ