খোশখবর ডেস্কঃ বিভিন্ন সিনেমা থেকে বইয়ের পাতা আমরা যে সব ডাইনোসর দেখতে অভ্যস্ত তাদের রঙ অনেকটাই ধূসর বা কালো টাইপের। অনেক ক্ষেত্রে আমরা কালচে সবুজ বা খয়েরি রঙের ডাইনোসরও দেখেছি নানা তথ্যচিত্র থেকে মিউজিয়ামের মডেলে। কিন্তু সত্যিই কী সেকালে ডাইনোসরদের গায়ের রঙ অমন ছিল? এক নতুন গবেষণা প্রশ্ন তুলে দিয়েছে তা নিয়েই।
সত্যি বলতে কী লক্ষ লক্ষ বছর আগে ডাইনোসররা দেখতে ঠিক কেমন ছিল সে প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাওয়া মোটেই সহজ নয়। কারণ বিজ্ঞানীদের হাতে কিছু জীবাশ্ম প্রমাণ ছাড়া আর কিছুই নেই। সেই জীবাশ্মের উপর বিজ্ঞান নির্ভর কল্পনা চাপিয়ে মানুষ তৈরি করেছে ডাইনোসরের আকার ও চেহারা। টিকটিকি, গোসাপ, কুমির ইত্যাদিদের কথা মাথায় রেখে তইরি করা হয়েছে গায়ের চামড়ার গঠন ও রঙ।
সাম্প্রতিক এক আবিষ্কার পালটে দিতে চলেছে ডাইনোসরের গায়ের রঙের ধারণাটাই । ডিপ্লোডোকাসের জীবাশ্ম উদ্ধার করা হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের মন্টানা থেকে। তাতে ডিপ্লোডোকাসের- জীবাশ্ম চামড়ায় পাওয়া গেছে মেলানোসোমের প্রমাণ। মেলানোসোম হলো ত্বকের ভেতরের বিশেষ অঙ্গাণু, যা রঙ বা পিগমেন্ট তৈরি করে। এর আগেও এই জায়গা থেকে পাওয়া নমুনায় দেখা গেছে ডিপ্লোডোকাসের আঁশ বা স্কেল বৈচিত্র্যময় ছিল।এই তথ্য প্রকাশ করেছে আই এফ এল সায়েন্স ।
সাম্প্রতিক এক আবিষ্কার পালটে দিতে চলেছে ডাইনোসরের গায়ের রঙের ধারণাটাই । ডিপ্লোডোকাসের জীবাশ্ম উদ্ধার করা হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের মন্টানা থেকে। তাতে ডিপ্লোডোকাসের- জীবাশ্ম চামড়ায় পাওয়া গেছে মেলানোসোমের প্রমাণ। মেলানোসোম হলো ত্বকের ভেতরের বিশেষ অঙ্গাণু, যা রঙ বা পিগমেন্ট তৈরি করে। এর আগেও এই জায়গা থেকে পাওয়া নমুনায় দেখা গেছে ডিপ্লোডোকাসের আঁশ বা স্কেল বৈচিত্র্যময় ছিল।এই তথ্য প্রকাশ করেছে আই এফ এল সায়েন্স ।
খবরটি দেখুন আমাদের ইউটিউবে
বিজ্ঞানীরা ত্রিমাত্রিকভাবে সংরক্ষিত চামড়ার নমুনা বিশ্লেষণ করে দেখেছেন সারা ত্বকে ছড়িয়ে রয়েছে মেলানোসোমের দল বা গুচ্ছ। মেলানোসোম সাধারণত জীবাশ্মে খুবই বিরল ব্যাপার। কিন্তু এই ক্ষেত্রে জীবাশ্ম এতটাই ভালোভাবে সংরক্ষিত ছিল যে ত্বকের সবচেয়ে বাইরের স্তরে তা অ্যালুমিনিয়াম সিলিকেট আকারে রয়ে গেছে। কাজেই ডিপ্লোডোকাস সহ অন্য ডাইনোসরের গায়ের চামড়ার গঠন ও রঙ নিয়ে নতুন করে ভাবছেন বিজ্ঞানীরা। এই গবেষণার প্রধান লেখক টেস গ্যালাঘার বলছেন, কাজ এখানেই শেষ নয়। আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি—আরও রোমাঞ্চকর আবিষ্কার সামনে অপেক্ষা করছে।
বিজ্ঞানীরা ত্রিমাত্রিকভাবে সংরক্ষিত চামড়ার নমুনা বিশ্লেষণ করে দেখেছেন সারা ত্বকে ছড়িয়ে রয়েছে মেলানোসোমের দল বা গুচ্ছ। মেলানোসোম সাধারণত জীবাশ্মে খুবই বিরল ব্যাপার। কিন্তু এই ক্ষেত্রে জীবাশ্ম এতটাই ভালোভাবে সংরক্ষিত ছিল যে ত্বকের সবচেয়ে বাইরের স্তরে তা অ্যালুমিনিয়াম সিলিকেট আকারে রয়ে গেছে। কাজেই ডিপ্লোডোকাস সহ অন্য ডাইনোসরের গায়ের চামড়ার গঠন ও রঙ নিয়ে নতুন করে ভাবছেন বিজ্ঞানীরা। এই গবেষণার প্রধান লেখক টেস গ্যালাঘার বলছেন, কাজ এখানেই শেষ নয়। আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি—আরও রোমাঞ্চকর আবিষ্কার সামনে অপেক্ষা করছে।
পিন্টারেস্টে ‘খোশখবরের’ আশ্চর্য দুনিয়া।ক্লিক করুন এই লিঙ্কে
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ। তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]

0 মন্তব্যসমূহ