রেকর্ড গড়া ইউটিউব ভিডিও ‘বেবি শার্ক ডান্স’-এর গান গেয়েছেন শিল্পী হোপ সেগোইন
খোশখবর ডেস্কঃ ২০২২ সালের ১৫ই নভেম্বর ইউনাইটেড নেশনস –এর দেওয়া তথ্য অনুসারে এই পৃথিবীর জনসংখ্যা ছাড়িয়ে গেছে ৮ বিলিয়ন (৮,০০০,০০০,০০০)। আর আমরা এমন একটি ইউটিউব ভিডিওর কথা জানব যা আজ পর্যন্ত দেখা হয়ে গেছে গোটা পৃথিবীর জনসংখ্যার চেয়েও দেড় গুণ বার।আসলে ইউটিউব মানেই এখন সব পেয়েছির আসর।খেলা থেকে খাবার,গান থেকে গল্প – সবই আপনার জন্য হাজির প্যান্ডোরা বক্সের উপহার হিসেবে।আর কোনও কাজ না থাকলে এখন আট থেকে আশি সকলেই ঢুকে পড়ছে ইউটিউবের দুনিয়ায়।কিছু করে দেখানোর উপায় থাকায় বিশ্বজুড়ে ক্রিয়েটররা প্রতিদিনই ভিড় জমাচ্ছেন এই সাম্রাজ্যে।কেউ লক্ষ বা কেউ কোটিতে ভিউও পাচ্ছেন।আর এই ভিউ পাওয়া নিয়েই নিত্যদিন চলছে নানা কাটাছেঁড়া।যার যত ভিউ তার তত লাভ।সেই ভিডিওর কদরও বাড়ে অনেকটা।তবে পৃথিবী জুড়ে এমন অনেক ইউটিউব ভিডিও আছে যার ভিউ শুনলে আপনি ভিরমি খাবেন।যেমন ‘বেবি শার্ক ডান্স’।২০২৩ সালে এই ইউটিউব ভিডিওর ভিউ ছাড়িয়েছে ১২ বিলিয়ন।
আরও পড়ুনঃ ইউটিউবে ৮০ কোটি ভিউ হল ব্ল্যাকপিঙ্ক – এর ‘প্লেইং উইথ ফায়ার’
‘বেবি শার্ক ড্যান্স’ আসলে কিসের ভিডিও?
দক্ষিণ কোরিয়ার এডুকেশনাল ব্র্যান্ড পিঙ্কফং ২০১৫ সালে শুরুতে ‘বেবি শার্ক’ শিরোনামে একটি অ্যানিমেশন ভিডিও ইউটিউবে আপলোড করে। এরপর ২০১৬ সালের ১৭ জুন ‘বেবি শার্ক ড্যান্স’ নামের একটি ভিডিও ইউটিউবে আপলোড করা হয়।এটিও ছিল নিতান্তই ছোটদের জন্য অ্যানিমেশনের মাধ্যমে করা একটি ছড়ার ভিডিও।কিন্তু কে জানত যে এই ভিডিও একদিন ইতিহাস সৃষ্টি করবে।এটিই ইউটিউবে সেই ভিডিও যেটি প্রথম ১০ বিলিয়ন ভিউ ছাড়িয়ে গেছে।এর আগে অবশ্য সবচেয়ে বেশী দেখা ভিডিওর তালিকায় প্রথমেই ছিল ‘ডেসপাসিটো’র নাম।
তবে ইউটিউবে নানা ভাষায় ‘বেবি শার্ক’ গানের অসংখ্য সংস্করণ রয়েছে।তবে যে ভিডিও রেকর্ড গড়েছে তার নাম ‘বেবি শার্ক ড্যান্স’।২০২০ সালের নভেম্বরে, পিঙ্কফং-এর ভিডিওটি ৭ বিলিয়নেরও বেশি ভিউ হয়ে সর্বকালের সবচেয়ে বেশি দেখা ইউটিউব ভিডিওর মর্যাদা পায়। ২০২২ সালের জানুয়ারিতে এই ভিডিও ১০ বিলিয়ন ভিউ হওয়া প্রথম ইউটিউব ভিডিও হয়ে উঠে। ১০ এ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ এর ১০ই ফেব্রুয়ারির হিসেব বলছে ইউটিউবে গানটির ভিউ ১২ বিলিয়ন ছাড়িয়ে গেছে।
‘বেবি শার্ক ড্যান্স’ আসলে কিসের ভিডিও?
দক্ষিণ কোরিয়ার এডুকেশনাল ব্র্যান্ড পিঙ্কফং ২০১৫ সালে শুরুতে ‘বেবি শার্ক’ শিরোনামে একটি অ্যানিমেশন ভিডিও ইউটিউবে আপলোড করে। এরপর ২০১৬ সালের ১৭ জুন ‘বেবি শার্ক ড্যান্স’ নামের একটি ভিডিও ইউটিউবে আপলোড করা হয়।এটিও ছিল নিতান্তই ছোটদের জন্য অ্যানিমেশনের মাধ্যমে করা একটি ছড়ার ভিডিও।কিন্তু কে জানত যে এই ভিডিও একদিন ইতিহাস সৃষ্টি করবে।এটিই ইউটিউবে সেই ভিডিও যেটি প্রথম ১০ বিলিয়ন ভিউ ছাড়িয়ে গেছে।এর আগে অবশ্য সবচেয়ে বেশী দেখা ভিডিওর তালিকায় প্রথমেই ছিল ‘ডেসপাসিটো’র নাম।
তবে ইউটিউবে নানা ভাষায় ‘বেবি শার্ক’ গানের অসংখ্য সংস্করণ রয়েছে।তবে যে ভিডিও রেকর্ড গড়েছে তার নাম ‘বেবি শার্ক ড্যান্স’।২০২০ সালের নভেম্বরে, পিঙ্কফং-এর ভিডিওটি ৭ বিলিয়নেরও বেশি ভিউ হয়ে সর্বকালের সবচেয়ে বেশি দেখা ইউটিউব ভিডিওর মর্যাদা পায়। ২০২২ সালের জানুয়ারিতে এই ভিডিও ১০ বিলিয়ন ভিউ হওয়া প্রথম ইউটিউব ভিডিও হয়ে উঠে। ১০ এ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ এর ১০ই ফেব্রুয়ারির হিসেব বলছে ইউটিউবে গানটির ভিউ ১২ বিলিয়ন ছাড়িয়ে গেছে।
দেখে নিন ‘বেবি শার্ক ডান্স’-এর ভিডিও
কে গেয়েছিল ‘বেবি শার্ক ডান্স’-এর গান
এই রেকর্ড গড়া ইউটিউব ভিডিও ‘বেবি শার্ক ডান্স’-এর গান গেয়েছেন শিল্পী হোপ সেগোইন। তাঁর জন্ম হাওয়াইয়ের হনলুলুতে। মাত্র ৬ বছর বয়সে দক্ষিণ কোরীয় সিরিয়ালে অভিনয়ে হাতেখড়ি। ২০১৫ সালে যখন তিনি বেবি শার্ক গানটি রেকর্ড করেছিলেন তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১০ বছর।
কে গেয়েছিল ‘বেবি শার্ক ডান্স’-এর গান
এই রেকর্ড গড়া ইউটিউব ভিডিও ‘বেবি শার্ক ডান্স’-এর গান গেয়েছেন শিল্পী হোপ সেগোইন। তাঁর জন্ম হাওয়াইয়ের হনলুলুতে। মাত্র ৬ বছর বয়সে দক্ষিণ কোরীয় সিরিয়ালে অভিনয়ে হাতেখড়ি। ২০১৫ সালে যখন তিনি বেবি শার্ক গানটি রেকর্ড করেছিলেন তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১০ বছর।
অবশ্য পরে তিনি টেলিভিশন সিরিজ, মডেলিং এবং ভয়েসওভারের কাজ করতে থাকেন।হোপ সেগোইন ২০১৪ সাল থেকেই সালে পিঙ্কফং-এর জন্য কাজ শুরু করেছিলেন এবং তাদের জন্য হাজার হাজার গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। যার অনেকগুলোই লক্ষ লক্ষ ভিউ হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ ১০০ মিলিয়নের বেশী স্ট্রিমিং,বিটিএসের রেকর্ড ভাঙল মাইলি সাইরাস
‘বেবি শার্ক ড্যান্স’-এর লিরিক
বেবি শার্ক
বেবি শার্ক, ডু ডু ডু ডু ডু ডু৷
বেবি শার্ক, ডু ডু ডু ডু ডু ডু৷
বেবি শার্ক, ডু ডু ডু ডু ডু ডু৷
বেবি শার্ক!
মাম্মি শার্ক, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
মাম্মি শার্ক, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
মাম্মি শার্ক, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
মাম্মি শার্ক,!
ড্যাডি শার্ক, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
ড্যাডি শার্ক, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
ড্যাডি শার্ক, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
ড্যাডি শার্ক!
গ্র্যান্ডমা শার্ক, ডু ডু ডু ডু ডু ডু ডু৷
গ্র্যান্ডমা শার্ক, ডু ডু ডু ডু ডু ডু ডু৷
গ্র্যান্ডমা শার্ক, ডু ডু ডু ডু ডু ডু ডু৷
গ্র্যান্ডমা শার্ক!
গ্র্যান্ডপা শার্ক, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
গ্র্যান্ডপা শার্ক, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
গ্র্যান্ডপা শার্ক, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
গ্র্যান্ডপা শার্ক!
লেটস গো হান্ট, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
লেটস গো হান্ট, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
লেটস গো হান্ট, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
লেটস গো হান্ট!
রান অ্যাওয়ে, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
রান অ্যাওয়ে, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
রান অ্যাওয়ে, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
রান অ্যাওয়ে!
সেফ অ্যাট লাস্ট, ডু ডু ডু ডু ডু ডু৷
সেফ অ্যাট লাস্ট, ডু ডু ডু ডু ডু ডু৷
সেফ অ্যাট লাস্ট, ডু ডু ডু ডু ডু ডু৷
সেফ অ্যাট লাস্ট,
ইটস দ্যা এন্ড, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
ইটস দ্যা এন্ড, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
ইটস দ্যা এন্ড, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
ইটস দ্যা এন্ড!
‘বেবি শার্ক ড্যান্স’-এর লিরিক
বেবি শার্ক
বেবি শার্ক, ডু ডু ডু ডু ডু ডু৷
বেবি শার্ক, ডু ডু ডু ডু ডু ডু৷
বেবি শার্ক, ডু ডু ডু ডু ডু ডু৷
বেবি শার্ক!
মাম্মি শার্ক, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
মাম্মি শার্ক, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
মাম্মি শার্ক, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
মাম্মি শার্ক,!
ড্যাডি শার্ক, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
ড্যাডি শার্ক, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
ড্যাডি শার্ক, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
ড্যাডি শার্ক!
গ্র্যান্ডমা শার্ক, ডু ডু ডু ডু ডু ডু ডু৷
গ্র্যান্ডমা শার্ক, ডু ডু ডু ডু ডু ডু ডু৷
গ্র্যান্ডমা শার্ক, ডু ডু ডু ডু ডু ডু ডু৷
গ্র্যান্ডমা শার্ক!
গ্র্যান্ডপা শার্ক, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
গ্র্যান্ডপা শার্ক, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
গ্র্যান্ডপা শার্ক, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
গ্র্যান্ডপা শার্ক!
লেটস গো হান্ট, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
লেটস গো হান্ট, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
লেটস গো হান্ট, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
লেটস গো হান্ট!
রান অ্যাওয়ে, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
রান অ্যাওয়ে, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
রান অ্যাওয়ে, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
রান অ্যাওয়ে!
সেফ অ্যাট লাস্ট, ডু ডু ডু ডু ডু ডু৷
সেফ অ্যাট লাস্ট, ডু ডু ডু ডু ডু ডু৷
সেফ অ্যাট লাস্ট, ডু ডু ডু ডু ডু ডু৷
সেফ অ্যাট লাস্ট,
ইটস দ্যা এন্ড, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
ইটস দ্যা এন্ড, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
ইটস দ্যা এন্ড, ডু ডু ডু ডু ডু ডু।
ইটস দ্যা এন্ড!
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ।তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]
0 মন্তব্যসমূহ