একনজরে

10/recent/ticker-posts

Barbie dolls বাড়িতেই আছে আঠারো হাজারের বেশি বার্বি, গিনেস বুকে নাম বেটিনা ডরফম্যানের।


বার্বি প্রথম থেকেই ১০০ হাত এগিয়ে থাকা পরিপাটি-ছিমছাম একটা স্মার্ট ডল


খোশখবর ডেস্কঃ পুতুল হিসেবে বার্বি চিরকালই জনপ্রিয়তার শীর্ষে থেকেছে।ছোট ছেলে বা মেয়ে ভোলানো পুতুলের পাশে বার্বি প্রথম থেকেই ১০০ হাত এগিয়ে থাকা পরিপাটি-ছিমছাম একটা স্মার্ট ডল।আর এই জন্যেই গোটা বিশ্বে আকাশছোঁয়া জনপ্রিয়তা পেয়েছে এই পুতুল।অনেকের বাড়িতেই সংখ্যায় বেড়ে বেড়ে আলমারি ভরিয়ে ফেলেছে বাহারি বার্বির দল।এমনই নেশা বার্বির।


এই নেশা থেকেই বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং রেকর্ড সংখ্যক বার্বি সংগ্রাহক হিসেবে গিনেস বুকে নাম তুলে ফেলেছেন বেটিনা ডরফম্যান।২০০৫ সালেই সবচেয়ে বেশি বার্বি সংগ্রহকারী হিসেবে রেকর্ড গড়ে ফেলেন এই জার্মান মহিলা। তখনই তাঁর সংগ্রহে ছিল ২৫০০টি বার্বি ডল। তবে রেকর্ড গড়লেও বার্বি ম্যানিয়া কমেনি বেটিনার।২০১১সাল নাগাদ, তাঁর বার্বি সংগ্রহ বেড়ে দাঁড়ায় ১৫০০০ আর এই মুহূর্তে তাঁর সংগ্রহে বার্বির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৮৫০০।



বর্তমানে ম্যাটেল ওয়েবসাইটে বিক্রির জন্য একটা বার্বি ডলের দাম পড়ে প্রায় ১০ থেকে ৫০ ডলার।আর স্পেশাল কিছু পুতুলের মূল্য পড়ে ৮০ ডলার।ফলে বোঝাই যাচ্ছে শুধু দামের বিচারেই বেটিনার বার্বি সংগ্রহের মূল্য কত! 



৬২ বছর বয়সী জার্মান সংগ্রাহক তার প্রথম বার্বি পুতুলটি সংগ্রহ করেছিলেন আজ থেকে ৬৭ বছর আগে। ম্যাটেল কোম্পানি ১৯৫৯ সালে বার্বি পুতুল বাজারে আনে। গিনেস বুকের তথ্য বলছে বেটিনা ডরফম্যান ১৯৬৬ সালে হাতে পান তাঁর প্রথম বার্বি ডল।সেই বার্বি পুতুলের নাম নাম ছিল মিজ,যে ছিল ‘বার্বি’র সেরা বন্ধু। তাঁর সংগ্রহে ১৯৫৯ সালের একটি আসল বার্বিও রয়েছে। গিনেস সংস্থাকে ডরফম্যান জানিয়েছেন যে ছোটবেলায় বার্বি নিয়ে খেলা করার সময় থেকেই ওদের প্রতি একটা ভালবাসা জন্মে যায়।তবে ১৯৯৩ সাল থেকে গুরুত্ব দিয়ে বার্বি পুতুল সংগ্রহ করা শুরু করেন তিনি।ডরফম্যান বার্বি ডল সম্পর্কে একটি বইয়ের সহ-লেখকও। তিনি জার্মানির জাদুঘরে বার্বি প্রদর্শনীতে কাজও করেছেন।


[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]

[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ। তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]  

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ