একনজরে

10/recent/ticker-posts

Indian pennywort হেলাফেলা করবেন না,থানকুনির উপকার অনেক


লিভারের সমস্যাতেও থানকুনি লা জবাব


খোশখবর ডেস্কঃ  থানকুনি আমাদের দেশের খুব পরিচিত একটি ভেষজ গুণসম্পন্ন উদ্ভিদ। থানকুনি এক ধরনের বর্ষজীবী লতা। টেয়া, মানকি, তিতুরা,আদামনি, ঢোলামানি, থুলকুড়ি, মানামানি, ধূলাবেগুন ইত্যাদি নামেও ডাকা হয় থানকুনিকে। থানকুনি গাছ মাটির উপর লতার মত উঠে যায় এবং লম্বা বৃন্তের উপর গোলাকার খাঁজকাটা কিনারাযুক্ত পাতা উপর দিকে মুখ করে থাকে। ফুল খুব ছোট ও ঈষৎ লাল আভাযুক্ত।

থানকুনির কোন অংশ কিভাবে ব্যবহৃত হয়

রক্তদোষে থানকুনি পাতা জলসহ সিদ্ধ করে ঘন মত হয়ে যাওয়ার পর তা মধু অথবা চিনি দিয়ে খেলে প্রভূত উপকার পাওয়া যায়।কাশি হলে থানকুনি পাতার রস শুঁঠের গুঁড়াসহ খেলে ভাল হয় ৷

আমাশয়ে বা পেটের রোগে আমগাছের ছাল, আনারসের কচি পাতা, থানকুনি শিকড়সহ ভালো করে ধুয়ে একত্রে বেটে রস করে খেলে খুব উপকার দেয়। প্রতি দিন সকালে ৫/৭ টি থানকুনি পাতা চিবিয়ে দিন সাতেক খেলে আমাশয় ভালো হয়।

বেগুনের যে যে ‘গুণ’ জানলে আপনি অবাক হয়ে যাবেন।

জ্বর হলে থানকুনি পাতার রস এক ১ চামচ ও শিউলি পাতার রস ১ চামচ মিশিয়ে মিশিয়ে সকালে খেলে কয়েক দিনের মধ্যে রোগী ভাল হয়ে যায়।

লিভারের সমস্যাতেও থানকুনি লা জবাব। প্রতি দিন সকালে থানকুনির রস,হলুদ, চিনি ও মধু দিয়ে খেলে লিভারের সমস্যা দূর হয়। কাঁচা হলুদের রস থানকুনি পাতার রস মিশিয়ে শরীরে মাখলে চুলকুনি ও খোস-পাঁচড়া রোগ ভাল হয়।



[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]

[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ। তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]  

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ