খোশখবর ডেস্কঃ এই মহাবিশ্বে বুদ্ধিমান প্রাণী বলতে কি আমরাই একা? – এ প্রশ্ন মানুষকে ভাবিয়েছে বারবার। প্রথমে যখন জ্ঞানের পরিধি কম ছিল তখন ভাবা হত এই সৌরজগতেই বুঝি কোনও এক গ্রহে থাকতে পারে প্রাণের অস্তিত্ব। কিন্তু সে ভুল ভাঙতে সময় লাগে নি। অসীম এই বিশ্বে মিল্কিওয়ের মত অগুনিত গ্যালাক্সি, তাঁদের পেটের ভেতর সূর্যের মত সীমাহীন তারাদের ঘরসংসার ইঙ্গিত দেয় যে শুধু সৌরজগত কিছুই নয়।
Most Innovative Countries বিশ্বের সবচেয়ে উদ্ভাবনী দেশ সুইজারল্যান্ড, নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশের মধ্যে প্রথম ভারত
জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের কষা হিসেব অনুযায়ী সীমাহীন ইউনিভার্সে পৃথিবীর মত, তার চেয়ে কম উন্নত বা অতি উন্নত প্রাণ থাকার সম্ভাবনা আছেই।অতি বিশালতার কারনে হয় আমরা তাঁদের খুঁজে পাচ্ছি না না হয় তারা আমাদের।এজন্য বড় বড় টেলিস্কোপের সাহায্য নিচ্ছেন জ্যোতিপদার্থ র্বিজ্ঞানীরা।শুধু পৃথিবীর বুকে মানমন্দির তৈরি করে পরীক্ষা নয় হাবল স্পেস টেলিস্কোপের পর মহাকাশে পাঠানো হয়েছে অত্যাধুনিক জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপকেও। নানান পর্যবেক্ষণ থেকে এ পর্যন্ত ৫ হাজার ৬০০টির বেশি এক্সোপ্ল্যানেট আবিস্কার করে ফেলেছেন বিজ্ঞানীরা।
জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের কষা হিসেব অনুযায়ী সীমাহীন ইউনিভার্সে পৃথিবীর মত, তার চেয়ে কম উন্নত বা অতি উন্নত প্রাণ থাকার সম্ভাবনা আছেই।অতি বিশালতার কারনে হয় আমরা তাঁদের খুঁজে পাচ্ছি না না হয় তারা আমাদের।এজন্য বড় বড় টেলিস্কোপের সাহায্য নিচ্ছেন জ্যোতিপদার্থ র্বিজ্ঞানীরা।শুধু পৃথিবীর বুকে মানমন্দির তৈরি করে পরীক্ষা নয় হাবল স্পেস টেলিস্কোপের পর মহাকাশে পাঠানো হয়েছে অত্যাধুনিক জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপকেও। নানান পর্যবেক্ষণ থেকে এ পর্যন্ত ৫ হাজার ৬০০টির বেশি এক্সোপ্ল্যানেট আবিস্কার করে ফেলেছেন বিজ্ঞানীরা।
সম্প্রতি পৃথিবী থেকে ১২৪ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত লাল বামন তারা K2-18 কে প্রদক্ষিণ করে ঘুরে চলা গ্রহ K2-18বি – এ তে মিলেছে প্রাণ থাকার সম্ভাবনার তথ্য। জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের দেওয়া এই তথ্যে নাসার বিজ্ঞানীদের বিস্ময়ের ঘোর কাটতে না কাটতেই হাজির হয়েছে আর একটি খবর। লাল বামন তারা গ্রহ কে২- ১৮বি
স্পেস টেলিস্কোপ ট্রানজিটিং এক্সোপ্ল্যানেট সার্ভে স্যাটেলাইট মহাকাশে এক নতুন ‘বাসযোগ্য’ বলে মনে করা গ্রহ আবিস্কার করেছে – যা পৃথিবী থেকে ৪০ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। এ তথ্য দিয়েছে স্পেস ডট কম, আবিষ্কৃত গ্রহটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘গ্লিস ১২ বি’। আর যে তারাকে কেন্দ্র করে এই গ্রহ ঘুরছে তার নাম দেওয়া হয়েছে ‘গ্লিস ১২’। এই তারাটি একটি লাল বামন নক্ষত্র বা রেড ডোয়ার্ফ স্টার।
Success in Life জীবনে মেনে চলুন কয়েকটি সাধারণ নিয়ম,সাফল্য আসবেই,দেখুন ভিডিও
‘গ্লিস ১২ বি’ ও ‘গ্লিস ১২’
বিজ্ঞানীদের ধারণা পৃথিবীর মতোই পাথুরে গঠনের এই গ্রহে থাকতে পারে প্রাণের সম্ভাবনা। কেন এমনটা মনে করছেন তারা? এর প্রথম ব্যখ্যা হল গ্রহটি রয়েছে ‘গ্লিস ১২’ তারার একেবারে গোল্ডিলকস অঞ্চলে যেখানকার আবহাওয়া তরল সৃষ্টির জন্য উপযুক্ত। যেমন আমাদের পৃথিবী সূর্যের গোল্ডিলকস অঞ্চলে থাকাতেই তাতে প্রাণসৃষ্টির সুবিধে হয়েছে যা শুক্র বা মঙ্গল গ্রহের জন্য হয় নি।
‘গ্লিস ১২ বি’ ও ‘গ্লিস ১২’
বিজ্ঞানীদের ধারণা পৃথিবীর মতোই পাথুরে গঠনের এই গ্রহে থাকতে পারে প্রাণের সম্ভাবনা। কেন এমনটা মনে করছেন তারা? এর প্রথম ব্যখ্যা হল গ্রহটি রয়েছে ‘গ্লিস ১২’ তারার একেবারে গোল্ডিলকস অঞ্চলে যেখানকার আবহাওয়া তরল সৃষ্টির জন্য উপযুক্ত। যেমন আমাদের পৃথিবী সূর্যের গোল্ডিলকস অঞ্চলে থাকাতেই তাতে প্রাণসৃষ্টির সুবিধে হয়েছে যা শুক্র বা মঙ্গল গ্রহের জন্য হয় নি।
বিজ্ঞানীদের অনুমান ‘গ্লিস ১২ বি’ গ্রহের উপরিভাগের তাপমাত্রা প্রায় ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং এর একটি পাতলা বায়ুমণ্ডল থাকতে পারে। পৃথিবীর ব্যাসার্ধের প্রায় সমান এই গ্রহটি প্রতি ১২ দিন ৭৬ ঘণ্টায় এর সূর্যকে একবার প্রদক্ষিণ করে। অসীম এই মহাবিশ্বে ৪০ আলোকবর্ষ কোনও দূরত্বই নয়। একেবারে ঘরের কাছে এমন গ্রহের খোঁজ উন্নত প্রাণের খোঁজের উদ্দীপনাকে অন্যমাত্রায় পৌঁছে দিয়েছে।এবার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ ব্যবহার করে গ্লিস ১২বি–কে আরও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করার পথে হাঁটছেন তাঁরা।
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ। তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]
0 মন্তব্যসমূহ