খোশখবর ডেস্কঃ দীপাবলিতে বারাণসী এবং অযোধ্যা প্রদীপের আলোর মালায় সেজে ওঠে প্রতি বছরই।এই দীপোৎসব এত বড় হয় যে তা ফি বছরই নানা রেকর্ড গড়ে।বিশ্বের দরবারে পৌঁছে দেওয়ার জন্য নতুন নতুন রেকর্ডের উদ্যোগও নেওয়া হয়।তবে এ বার এই দীপোৎসবের কেন্দ্রে রয়েছে অযোধ্যার রাম মন্দির।এ বার সরযূ নদীর তীরে ২৫ লক্ষ প্রদীপ জ্বালিয়ে নতুন রেকর্ডের পথে অযোধ্যা।
রামমন্দির উদ্বোধনের পর দেশের আধ্যাত্মিক পর্যটনের অন্যতম প্রাণকেন্দ্র বারাণসীকেও টেক্কা দিয়েছে রামলালা অযোধ্যা।এবার এখানকার দেব দীপাবলির ছবি গোটা বিশ্বের কাছে পৌঁছে দিতে বিশেষভাবে সাজানো হয়েছে অযোধ্যাকে।দীপাবলিতে প্রতি বারের মতো এবারও সেজে উঠলেও এবার তার কেন্দ্রবিন্দু অযোধ্যার রাম মন্দির।
আরও পড়ুনঃ
প্রশাসন সূত্রে খবর,এ বার সরযূ নদীর তীরে ২৫ লক্ষ প্রদীপ জ্বালানো হয়েছে। ২০১৭ সালের দীপোৎসবে জ্বালানো হয়েছিল ৫১,০০০ প্রদীপ। ২০২৩ সালে তা বেড়ে হয় ২২.২৩ লক্ষ প্রদীপ।ইতিমধ্যেই ৬টি গিনেস রেকর্ড গড়ে ফেলেছে এই দীপোৎসব।আর এবার দেব দীপোৎসবের মধ্যে দিয়েই নতুন রেকর্ডের প্রস্তুতি অযোধ্যায়।
আরও পড়ূন
'ভূত চতুর্দশী' আর ‘হ্যালোউইন’ - আসল গল্প জানেন?
সাজানো হয়েজে সরযূ নদীর তীরে ৫৫টি ঘাট। ১৪টি কলেজ, ৩৭টি আন্ত কলেজ এবং ৪০টি এনজিও মিলে প্রায় ৩২ হাজার স্বেচ্ছাসেবক নিযুক্ত থাকছেন এই কাজে।দীপোৎসবের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে বিশেষ প্রকৃতিবান্ধব প্রদীপ।পরিবেশ রক্ষার পাশাপাশি যাতে মন্দিরের কোনও রকম ক্ষতি না হয় সেদিকেও খেয়াল রাখা হচ্ছে। রাম মন্দির কমপ্লেক্স পুরোটাই ফুল দিয়ে সাজানো হয়েছে।
সাজানো হয়েজে সরযূ নদীর তীরে ৫৫টি ঘাট। ১৪টি কলেজ, ৩৭টি আন্ত কলেজ এবং ৪০টি এনজিও মিলে প্রায় ৩২ হাজার স্বেচ্ছাসেবক নিযুক্ত থাকছেন এই কাজে।দীপোৎসবের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে বিশেষ প্রকৃতিবান্ধব প্রদীপ।পরিবেশ রক্ষার পাশাপাশি যাতে মন্দিরের কোনও রকম ক্ষতি না হয় সেদিকেও খেয়াল রাখা হচ্ছে। রাম মন্দির কমপ্লেক্স পুরোটাই ফুল দিয়ে সাজানো হয়েছে।
বিপুল লোকসমাগম হবে সে কথা মাথায় রেখে ঘাটগুলিতে থাকছে পানীয় জলের ব্যবস্থা।থাকছে প্রচুর স্বেচ্ছাসেবকও।পাশাপাশি ৩ দিনের এই দীপোৎসবে আঁটসাঁট করা হয়েছে অযোধ্যার নিরাপত্তা।
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ। তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]
0 মন্তব্যসমূহ