খোশখবর ডেস্কঃ ধনতেরাস হল হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের এক গুরুত্বপূর্ণ উৎসব যা কার্তিক মাসের কৃষ্ণপক্ষের ত্রয়োদশ তিথিতে পালিত হয়।সংস্কৃত শব্দ ‘ধন’ যার অর্থ সম্পদ এবং ‘তেরাস’ যার অর্থ ত্রয়োদশী থেকে এই ধনতেরাস বা ধনত্রয়োদশী শব্দবন্ধ এসেছে। উৎসাহ ও আনন্দের ধারাবাহিকতায় দীপাবলির পাঁচ দিনের উৎসবের সূচনা হয় এই ‘ধনতেরাস’ দিয়েই।pujayagna dot com তাদের ওয়েবসাইটে জানাচ্ছে যে এই দিনে ভক্তরা দেবী লক্ষ্মী, ভগবান ধন্বন্তরি ও কুবেরের পূজা করেন।সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের আশায় শুভ এই দিনে সোনার-রুপোর গয়না, যানবাহন, বাসন, সম্পত্তি ও নানা মূল্যবান সামগ্রী কেনা হয়।একসময় মূলত অবাঙালিদের মধ্যে এই উৎসবের পালন হলেও এখন বঙ্গের বাঙালিরাও ফিবছর মেতে ওঠে এই উৎসবে।
ধনতেরাসের কিংবদন্তি কাহিনী
ধনতেরাস নিয়ে এক প্রাচীন গল্প প্রচলিত আছে।এক কাহিনীতে বলা হয় রাজা হিমের পুত্রের জন্মের চতুর্থ দিনে সাপের কামড়ে মৃত্যু হবে বলে ভবিষ্যদ্বাণী হয়েছিল। কিন্তু রাজপুত্রের নববধূ নিজের বুদ্ধি ও সাহস দিয়ে তাঁর প্রাণ রক্ষা করেন।নববধূ দরজার সামনে সোনা-রুপো ও দীপ জ্বালিয়ে রাখেন এবং সারারাত গল্প ও স্তোত্র পাঠ করেন। মৃত্যুর দেবতা যমরাজ সেই আলোয় অন্ধ হয়ে ভিতরে প্রবেশ করতে পারেননি, ফলে রাজপুত্রের প্রাণ রক্ষা পায়।আর সেই দিন থেকেই ধনতেরাস উৎসব পালিত হয়।
কেন কেনা হয় ধন-সম্পদ?
এই দিনে সোনা, রুপো বা নতুন সামগ্রী কেনা শুভ বলে মনে করা হয়। নতুন সম্পদ কেনা ভবিষ্যতে সমৃদ্ধি আনে বিশ্বাস এমনই। এই দিনে ধন্বন্তরি, দেবী লক্ষ্মী ও কুবেরের আরাধনা করা হয় স্বাস্থ্য, সম্পদ ও সমৃদ্ধির আশীর্বাদ লাভের উদ্দেশ্যে। সন্ধ্যায় পূজা করা হয়, প্রদীপ জ্বালিয়ে সারা রাত আলোকিত রাখা হয়।ঘরবাড়ি পরিষ্কার করে প্রদীপ, রঙোলি ও আলোকসজ্জায় সাজানো হয়।
তবে এই উৎসবে কী কী করা যাবে না তার বিধানও আছে। কাঁচের মূর্তি কেনা বা পূজা করা অশুভ বলে ধরা হয়। বলা হয় এই সময় টাকা ধার দেওয়া বা নেওয়া উচিত নয়।অনেকে বিশ্বাস করেন বাড়ির প্রধান দরজা ময়লা বা জুতো রাখলে তা দেবী লক্ষ্মীর আগমনে বাধা দেয়।
ধনতেরাস নিয়ে এক প্রাচীন গল্প প্রচলিত আছে।এক কাহিনীতে বলা হয় রাজা হিমের পুত্রের জন্মের চতুর্থ দিনে সাপের কামড়ে মৃত্যু হবে বলে ভবিষ্যদ্বাণী হয়েছিল। কিন্তু রাজপুত্রের নববধূ নিজের বুদ্ধি ও সাহস দিয়ে তাঁর প্রাণ রক্ষা করেন।নববধূ দরজার সামনে সোনা-রুপো ও দীপ জ্বালিয়ে রাখেন এবং সারারাত গল্প ও স্তোত্র পাঠ করেন। মৃত্যুর দেবতা যমরাজ সেই আলোয় অন্ধ হয়ে ভিতরে প্রবেশ করতে পারেননি, ফলে রাজপুত্রের প্রাণ রক্ষা পায়।আর সেই দিন থেকেই ধনতেরাস উৎসব পালিত হয়।
কেন কেনা হয় ধন-সম্পদ?
এই দিনে সোনা, রুপো বা নতুন সামগ্রী কেনা শুভ বলে মনে করা হয়। নতুন সম্পদ কেনা ভবিষ্যতে সমৃদ্ধি আনে বিশ্বাস এমনই। এই দিনে ধন্বন্তরি, দেবী লক্ষ্মী ও কুবেরের আরাধনা করা হয় স্বাস্থ্য, সম্পদ ও সমৃদ্ধির আশীর্বাদ লাভের উদ্দেশ্যে। সন্ধ্যায় পূজা করা হয়, প্রদীপ জ্বালিয়ে সারা রাত আলোকিত রাখা হয়।ঘরবাড়ি পরিষ্কার করে প্রদীপ, রঙোলি ও আলোকসজ্জায় সাজানো হয়।
তবে এই উৎসবে কী কী করা যাবে না তার বিধানও আছে। কাঁচের মূর্তি কেনা বা পূজা করা অশুভ বলে ধরা হয়। বলা হয় এই সময় টাকা ধার দেওয়া বা নেওয়া উচিত নয়।অনেকে বিশ্বাস করেন বাড়ির প্রধান দরজা ময়লা বা জুতো রাখলে তা দেবী লক্ষ্মীর আগমনে বাধা দেয়।
পিন্টারেস্টে ‘খোশখবরের’ আশ্চর্য দুনিয়া।ক্লিক করুন এই লিঙ্কে
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ। তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]
0 মন্তব্যসমূহ