খোশখবর ডেস্কঃ সমাজে বিজ্ঞানের ভূমিকা, স্থায়ী উন্নয়ন এবং মানবকল্যাণের সঙ্গে তার সম্পর্ককে তুলে ধরতে প্রতি বছর পালিত হয় ‘বিশ্ব শান্তি ও উন্নয়নের জন্য বিশ্ব বিজ্ঞান দিবস’। বিশ্বজুড়ে মানুষের মধ্যে বিজ্ঞানের প্রতি সচেতনতা ও আগ্রহ বৃদ্ধি করতে এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদার করতে ২০০১ সালে ইউনেস্কো (UNESCO) এই দিন প্রতিষ্ঠা করে। ২০২৫ সালের এই দিবসের থিমকে বাংলা করলে দাঁড়ায় “বিশ্বাস, রূপান্তর ও আগামীকাল: ২০৫০ সালের জন্য প্রয়োজনীয় বিজ্ঞান”
বিজ্ঞানের প্রতি বিশ্বাস কীভাবে মানবজাতিকে একটি উন্নত ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে, সেই বিষয়ে আলোকপাত করতে বাছা হয়েছে এবারের থিম। ‘বিশ্ব শান্তি ও উন্নয়নের জন্য বিশ্ব বিজ্ঞান দিবস’ পালনের প্রধান লক্ষ্যগুলোর মধ্যে আছে বিজ্ঞান কীভাবে শান্তিপূর্ণ ও স্থায়ী সমাজ গঠনে অপরিহার্য ভূমিকা রাখে, তা তুলে ধরা।
Science is essential to understanding our world and building a better future for all people.
— United Nations (@UN) November 9, 2025
This International Week of Science and Peace, explore the vital connection between science, technology and peace: https://t.co/3Epj6wbYwQ pic.twitter.com/hrsg2nDd8a
অন্যদিকে আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান ও শান্তি সপ্তাহ প্রথম পালিত হয় ১৯৮৬ সালে, আন্তর্জাতিক শান্তি বর্ষের অংশ হিসেবে। সেবার বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও কার্যক্রমের আয়োজন করা হয়েছিল একটি বেসরকারি উদ্যোগ হিসেবে। এই উদ্যোগের মূল লক্ষ্য ছিল যত বেশি সম্ভব দেশ ও সংস্থাকে যুক্ত করে আন্তর্জাতিক অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করা এবং বিজ্ঞান ও শান্তির আদর্শকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়া।
তথ্যঃ United Nations ওয়েবসাইট ও অনান্য তথ্য
পিন্টারেস্টে ‘খোশখবরের’ আশ্চর্য দুনিয়া।ক্লিক করুন এই লিঙ্কে
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ। তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]

0 মন্তব্যসমূহ